সাইবার বোলিং কি? ও তার প্রতিকার।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে অনলাইনে কাউকে হয়রানি বা উত্পীড়ন করা। কারো গোপনীয় তথ্য বা ছবি অনলাইনে শেয়ার করা, হয়রানিমূলক মেসেজ, অশালীন কোনো মন্তব্য করা, কারো সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য ছড়ানো ইত্যাদি সাইবার বুলিংয়ের অন্তর্ভুক্ত। আর এ কারণে আক্রান্ত ব্যক্তিকে সামাজিকভাবে অপমানিত হতে হয়। নারীরাই এখন সাইবার ক্রিমিনালদের অন্যতম লক্ষ্য। অনেক তরুণী সাইবার বুলিংয়ের শিকার হয়ে ডিপ্রেশনে ভুগে থাকেন। অনেক সময় এটা আত্মহত্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অনলাইনে নিজেদের সুরক্ষিত রাখতে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে— ১. সাইবার বুলিংয়ের শিকার হলে পরিবারের কাউকে বা বিশ্বাসযোগ্য কোনো ব্যক্তিকে জানাতে হবে। ২. সমস্ত প্রমাণ সংরক্ষণ করে রাখতে হবে। ৩.কারো কুরুচিপূর্ণ মেসেজে সাড়া দেওয়া অনুচিত। ৪.ব্যক্তিগত তথ্য অনলাইনে শেয়ার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। ৫. সব সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড কারো সঙ্গে শেয়ার করা যাবে না। ৬.সব সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে গোপনীয় সেটিংস দিয়ে রাখতে হবে। ৭.প্রয়োজনে সাইবার পুলিশ সেন্টারে যোগাযোগ করতে হবে। সবচেয়ে জরুরি হলো, অন্যদের সম্পর্কে কোনো তথ্য অনলাইনে শেয়ার করার আগে নিজেকে প্রশ্ন করুন অমন